২০২২ সালের এসএসসি পরীক্ষা দিতে অটোপাস – যা বললেন শিক্ষামন্ত্রী
চলতি বছরের এসএসসি পরীক্ষা 2022-এ 20 লাখের বেশি শিক্ষার্থী অংশগ্রহণ করতে যাচ্ছে তবে তারা তাদের পরীক্ষা নিয়ে চিন্তিত।
চলতি বছরের এসএসসি পরীক্ষা 2022-এ 20 লাখের বেশি শিক্ষার্থী অংশগ্রহণ করতে যাচ্ছে তবে তারা তাদের পরীক্ষা নিয়ে চিন্তিত।
এদিকে বিভিন্ন এলাকায় সমস্যা রয়েছে, তার মধ্যে বিদ্যুৎ সমস্যা, বন্যা সমস্যা,
রাজনৈতিক অস্থিতিশীলতা ও করোনা সংক্রমণের এই পরিস্থিতিতে এসএসসি পরীক্ষার আয়োজন
অনেক শিক্ষার্থী চিন্তিত। অনেকে আবার স্বয়ংক্রিয়ভাবে পরীক্ষায় পাস করার অধিকার দাবি করছেন।
তাছাড়া অনেক শিক্ষার্থী এই পরীক্ষায় অন্তত ৩টি বিষয়ে আয়োজন করতে যাচ্ছে। এ বিষয়ে গুরুত্বপূর্ণ তথ্য দিয়েছে শিক্ষা মন্ত্রণালয়।
এর আগে শিক্ষা মন্ত্রণালয় বলেছিল, এবারের এসএসসি পরীক্ষা ৩ ঘণ্টার পরিবর্তে ২ ঘণ্টা হবে।
এর মধ্যে 20 মিনিট সময় দেওয়া হবে বহুনির্বাচনী প্রশ্নের উত্তরের জন্য এবং এক ঘণ্টা 40 মিনিট সময় দেওয়া হবে সৃজনশীল প্রশ্নের উত্তর দেওয়ার জন্য।
তাছাড়া ১০০ নম্বরের পরিবর্তে অর্ধেক নম্বর নিয়ে পরীক্ষা হবে, এত সুযোগ দেওয়ার পরও অটো পাস দাবি করছে শিক্ষার্থীরা।
কারণ এইচএসসি পরীক্ষা 2020 সব বিষয়ে দেওয়া হয়েছিল এবং এসএসসি 2021
আর এইচএসসি পরীক্ষার ক্ষেত্রে পরীক্ষা আয়োজন করা হয়। যাতে শিক্ষার্থীরা তাদের পছন্দ মতো উপকৃত হতে পারে
শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের সর্বশেষ তথ্য হলো, এসএসসি পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হবে ১৫ সেপ্টেম্বর।
কোনো ধরনের সমস্যার কারণে পরীক্ষা পরিবর্তন করা হবে না অর্থাৎ এই মুহূর্তে কোনো সুযোগ নেই।
এ বিষয়ে শিক্ষা মন্ত্রণালয় জানিয়েছে, ইতোমধ্যে শিক্ষা বোর্ডগুলো পরীক্ষার সব প্রস্তুতি গ্রহণ করেছে এবং শিক্ষার্থীরা ক্লাসের মাধ্যমে তাদের সিলেবাস শেষ করেছে।
তাই নতুন কোনো সিলেবাস কমানো বা কোনো স্বয়ংক্রিয় সম্ভাবনা নেই। বিষয় হ্রাস সংক্রান্ত
এবারের এসএসসি পরীক্ষায় এরই মধ্যে চারটি বিষয় কমানো হয়েছে বলে জানিয়েছে শিক্ষা মন্ত্রণালয়।
এছাড়া অন্য সব বিষয়ে পরীক্ষা আয়োজন করা হবে, এক্ষেত্রে বিজ্ঞান, মানবিক ও ব্যবসায় বিভাগের শিক্ষার্থীদের ৯টি বিষয়ে পরীক্ষা দিতে হবে।
বাংলাদেশের বিভিন্ন পরিস্থিতি সম্পর্কে শিক্ষা মন্ত্রণালয় সূত্রে জানা গেছে, এ ধরনের পরিস্থিতি বিবেচনায় আগামী ১৫ সেপ্টেম্বর পরীক্ষার তারিখ নির্ধারণ করা হয়েছে।
পরিস্থিতি আরও খারাপ হলে বা নতুন সিদ্ধান্ত আসতে পারে কিন্তু করোনার কারণে সেই সম্ভাবনা থাকবে না।
যেহেতু সব শিক্ষার্থী নিবন্ধিত, তাছাড়া রাজনৈতিক সমস্যার কারণে কোনো পরীক্ষা বিলম্বিত হবে না এবং বাকিটা তাদের ওপর নির্ভর করে।